সি প্রগ্রামিং ল্যাংগুয়েজ আমার শেখা প্রথম প্রগ্রামিং ল্যাংগুয়েজ। এটি একটু অস্বাদ লাগলেও পরবর্তি যে কোন ল্যাং শিখতে সি এর জুরি নাই।
সি প্রগ্রামিং ল্যাংগুয়েজ এর বৈশিষ্ট্য:
১. সি ল্যাংগুয়েজ অনেক বেশি পরিমান ফাংশন আছে এবং এর কম্পাইলার অ্যাসেম্বি ল্যাংগুয়েজ সাপোর্ট করে। তাই যে কোন প্রগামই সি ভাষায় তৈরি করা সম্ভব।
২. এই ল্যাংগুয়েজ অনেক দ্রুত গতিতে কাজ করে। উদাহরন স্বরূপ: ০ থেকে ১৫০০০ পর্যন্ত বৃদ্ধির প্রগ্রামে সি ল্যাংগুয়েজ এ ১ সেকেন্ড সময় লাগলে বেসিকে লাগবে ৫০ সেকেন্ড।
৩. এ ভাষায় লেখা প্রগ্রাম যেকোন কম্পিউটারে পরিবর্তন ছাড়া বা সামান্য পরিবর্তন করে চালানো যায়।
৪. স্টাকচার্ড প্রগ্রামিং ল্যাং হওয়ায় (ছোট ছোট ফাংশনে ভাগ করে ) খুব সহজেই প্রগ্রাম লেখা যায়।
৫. আরেকটি মজার বৈশিস্ট্য হলো নিজের তৈরি ফাংশন সি লাইব্রেরীতে যোগকরে পরে তা ব্যবহার করা যায়।
সি ভাষার সহজ উদাহরন:
#include <stdio.h>
int main()
{
printf( "I am alive! Beware.\n" );
getchar();
return 0;
}
ব্যাখ্যা:
১. #include
এটির মাধ্যমে একটি লাইব্রেরী ফাংশন stdio.h কে ডাকা হয় যেখানে অন্যান্য ফাংশন সম্পর্কে তথ্য রয়েছে।
২. main(){....}
এটি প্রগ্রামের প্রধান ফাংশন, এখান থেকেই প্রগ্রাম চালু হয়।
৩. printf( "I am alive! Beware.\n" );
এটি I am alive! Beware. বক্যটি স্ক্রিনে প্রদশর্ন করায়।
৪. \n দিয়ে নতুন লাইন বুঝানো হয়েছে।
৪. getchar();
একটি কী প্রেস না করা পর্যন্ত আউটপুট প্রদর্শন করতে থাকে।